৪৭ নং ওয়ার্ডকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে নিরলস কাজ করে চলছেন কাউন্সিলর মোঃ মোতালেব মিয়া।।
জাহাঙ্গীর আলমঃ
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী মহান নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদরের সন্তান জন নেত্রী শেখ হাসিনা। দেশ পরিচালনায় দক্ষতার পরিক্ষায় উত্তীন শেখ হাসিনা তিতিয় বারের মতো প্রধান মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন। উন্নয়নে বাংলাদেশ, দেশ জুড়ে বইছে বেশ। স্বাধীনতার স্থপতি জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্ত বায়নের লক্ষ্যে তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে নিরলস ভাবে বাংলাদেশের সর্বস্তরে উন্নয়ন ঘটিয়ে যাচ্ছেন। যিনি বাঙ্গালী জাতীর ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য যে মশাল জ্বালিয়েছেন তার সে মশাল থেকে প্রতিটি স্তরের নেতা কর্মীরা মাইল ফলক। খুব অল্প সময়ের মধ্যে জননেত্রী শেখ হাসিনা তার বাবার স্বপ্ন পুরনের লক্ষ্যে এখন অনেকটাই সভল এবং বহিবিশ্বের কাছে বিরল দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছেন। শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যাপক সাফল্য যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন ও তথ্য প্রযুক্তিতে দুই ধাপ এগিয়ে চলায় একুশ শতকের আধুনিকতায় বাংলাদেশ সুফল ভোগ করছে। বঙ্গবন্ধুর কন্যা জনগনের আস্থার প্রিয় মানুষ। শেখ হাসিনা তার পিতার যে স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে চলছেন তারই পথে ৪৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জনাব মোতালেব মিয়া তিনি আদম আলী মার্কেট, গোয়াটেক, কোট বাড়ি, ফায়দাবাদ গোনকবরস্থন এলাকায় গুলোতে খুব সময়ের মধ্যে ব্যাপক প্রসংশনীয় উন্নয়ন ঘটিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আওয়ামীলীগে যোগদান করে শেখ হাসিনার আস্থার মনোনীত প্রার্থী হয়ে কাউন্সিলর নির্বাচনে জয়লাভ করেছিলেন। বিপুল ভোটে জয়লাভ করে তিনি তার এলাকা গুলোর উন্নয়নের যাত্রা শুরু করেন। যারা তাকে ভোট দিয়েছিলেন তিনি প্রত্যেকের ভোটের মুল্যায়নের জন্য সবসময়ে সেবক হয়ে তাদের সেবা করার চেষ্টা করেন। তিনি তার এলাকা গুলোর নতুন রাস্তা নির্মাণ, পুর্ণ সংস্কার, ড্রেন সংস্কারন ও সুয়ারেজ লাইন নিমাণ করেন। জনগনের নিরাপত্তার জন্য সমস্ত ৪৭ নং ওয়ার্ড জুড়ে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করবেন। যাতে করে এলাকার সাধারণ জনগণ নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারে। এর ফলে অনেক সুফল ভোগ করবে এই এলাকাগুলো একসময় সস্ত্রাসের অভয়ারণ্য ছিল। কিন্ত তার এ আধুনিকতার ছোয়ায় জনগণের মন জয় করতে সফল হয়েছেন। তিনি শিক্ষার আলো বাড়াতে বেশ কয়েকটি স্কুল মাদ্রাসাসহ বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সার্বিক নগদ অনুদান দিয়ে সহযোগিতা করেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রন পুরুষ হিসেবে তিনি প্রতিটি স্কুল ও তার এলাকাগুলোয় ফ্রি ওয়াইফাই এর ব্রবস্থা করে দিবে। তিনি সমাজ সেবক হিসেবে সমাজের বিভিন্ন স্তরের নেতার্কমিদের নিয়ে এই এলাকাগুলোকে মাদক মুক্ত করতে সফল হয়েছেন। তিনি তরুন সমাজের জন্য বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষনাগার প্রতিষ্ঠিত করবেন। এই পাঠাগার সফল পাঠাগারের মধ্যে অন্যতম হবে। যিনি গরিব দুঃখি মেহনতি মানুষের আস্থার প্রতিক। তিনি প্রত্যেকের মন্তব্যকে প্রাধান্য দিয়ে নিরলসভাবে তার ওয়ার্ডের সকলকে সাথে নিয়ে উন্নয়ন ঘটিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেন এ বাংলাদেশ ১৬ কোটি মেহনতি মানুষের আমাদের নেত্রী যে মষাল জ্বালিয়েছে তা পুর্ন না হওয়া পযর্ন্ত আমরা উন্নয়ন ঘটিয়ে যাবো কেননা এ বাংলা জতীর পিতার মহান আত্মত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি এবং স্বাধীনতা ভোগ করছি। যিনি নিজেকে ক্ষুদ্র মানুষ হিসেবে শেখ হাসিনার উন্নয়নকে বেগমান রাখতে সামান্য প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন।
আরো পড়ুন: