Dr – Moumita Jalil Julie 12 hrs 2 Kuttar baccha mashrafi . . . mp houal pasay tel jomse , ম্যাশ তােমাকে নামিয়ে দিলাম , তুমি আমাদের ভালােবাসা পাওয়ার যােগ্যতা হারিয়ে ফেলেছাে , এখন থেকে তুমি । একজন worthless MP ছাড়া আমার কাছে আর কিছুই না . . . ডাকার জনগনের চাকর যদি হয় ত সব উকিল যােক্তার আমলা শিক্ষক পুলিশ দারােগা ব্যাংকার সবাই জনগনের চাকর । এভাবে লাইভ ভিডিও শেয়ার করে মাস্তানের মতাে একজন কন্সাল্ট্যান্ট কে থ্রেট দেয়া কোন সংবিধানে আছে ! তুমি তার বিরুদ্ধে অবশ্যই প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে পারতে , কিন্তু নিজের অশিক্ষিত হবার প্রমাণ তুমি । দিয়েই ছাড়লে . . . . শেষ পর্যন্ত রাজনীতির ফাউল প্লে তে নিজের নাম লিখে । দেখিয়ে দিলে তােমার অবস্থান ! To # মাশরাফি মুর্দাবাদ ।
উনি আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিলের মেয়ে!
উনি মাশরাফিকে কুত্তার বাচ্চা বলে গালি দিয়েছেন! কারণ মাশরাফি নড়াইল সদর হাসপতালে ডাক্তার নার্সদের নজিরবিহীন দুর্নীতির প্রতিবাদ করেছেন! গোমর ফাঁস করে দিয়েছেন!
মাশরাফি বক্তের মতামত:-,ওনার মত ডাক্তারের কাছে কি রোগী নিরাপদ! একজন এমপি,জাতীয় দলের অধিনায়ককে এভাবে গালিগালাজ করার জন্য ওনার বিরুদ্ধে কেউ একটা মামলা করেন,প্লিজ। আমি খরচ দিবো। মনে রাখবেন,আপনি যেদলই করেন না কেন, বাংলাদেশের সরকারী হাসপাতালে স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে আপনার অবশ্যই আপত্তি আছে!
আরো পড়ুন:-
বিএনপি সংসদ সদস্য ও সংসদ সদস্যদের সংসদীয় সদস্যপদ বাতিল করতে রাজি হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যদি তারা শপথ নেয়।
৩০ ডিসেম্বরে নির্বাচনের পর, দল ঘোষণা করে যে তার নির্বাচিত এমপি শপথ নেবেন না এবং হাউসে যোগ দেবেন না।
দলীয় অভ্যন্তরীণ নেতারাও তাদের সদস্যপদ বাতিল করতে আদালতে যাবেন।
বিএনপি ইতিমধ্যেই স্থায়ী কমিটির সদস্য গেইশ্বর চন্দ্র রায়কে তার সংসদ সদস্যদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের জন্য নিয়োগ দিয়েছে।
বিএনপির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে যাচ্ছে ১১ তম সংসদ সদস্য হিসাবে শপথ নেওয়ার জন্য বিএনপি ইতিমধ্যেই জাহিদুর রহমানকে বহিষ্কার করেছে।
শপথ গ্রহণের পর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, সংসদ সদস্য জাহিদুরের শপথ গ্রহণের বিষয়ে তাদের দল উদ্বিগ্ন ছিল না, কারণ তিনি “গর্ভনিরোধ চাপ” এর অধীনে এটি করেছিলেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডেইলি স্টারের একজন সিনিয়র নেতা বলেন, “আমরা দলের আইন প্রণেতাদের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগে আছি।
তার বক্তব্যের অল্পসময় পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কোনো দল ভাগাভাগি করা বা কোনো পার্টিতে বিভক্ত হওয়ার যে কোনও কাজ করা তার নীতি নয়। তিনি আরো বলেন, নির্বাচিত সাংসদের শপথ নিতে সরকারের কাছ থেকে কোনো চাপ ছিল না।