জাম্বুরী মাঠ এ মাঠটি চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় মাঠ হিসিবে পরিচিত সবার কাছেই। নগরীর বানিজ্যিক এলাকা আগ্রাবাদ মোড়ের ৫০ গজ পেছনে অবস্হিত এই মাঠ নিয়ে কোলাহল সবার। এক সময় কিশোরদের খেলায় মেতে উঠতো পুরো মাঠ প্রাঙ্গণ ও চরমোনাইয়ের বিশাল মাহফিল আয়োজনের ব্যবস্থা হতো।
সেই জাম্বুরি মাঠ এখন হাসছে। সুউচ্চ ভবন থেকে তাকালে মনে হবে একজন মানুষ দুইহাত তুলে নাচছে। মাত্র ১৮ কোটি টাকায় জাম্বুরি মাঠকে চট্টগ্রামের সেরা পার্কে পরিণত করেছে গণপূর্ত বিভাগ।
এখন সেই জাু্ম্বুরী মাঠ জাম্বুরী উদ্যানে রুপান্তরীত হয়েছে। যা চট্টগ্রামবাসীর জন্য সুখবর।
জাম্বুরী পার্কটি গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রণালয়নের নিজস্ব ১৮ কোটির ব্যায়বহুল অর্থায়নে সাড়ে ৮ একর জায়গা নিয়ে করা সুদৃশ্যা এই পার্কটিতে রয়েছে শারীরিক পরিচর্যা’র জন্য দুটি ওয়াকওকে ও তিন ফুট গভীর ২টি কৃত্রিম লেক,লেকে আছে প্রচুর মাছ ও পানির ফুয়ারা। রয়েছে ৪ টি গেইট সহ ৬ টি গণশৌচাগার। ও নানান বাহারী ফুলের সৌরভ।
আর রাত হলে ৫০০ এলইডি লাইটের সোভা পাবে পার্কটি।
জাম্বুরী পার্কটি গত ৮ সেপ্টেম্বরে ২০১৮ আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন গণপূর্ত বিভাগ।
smart
সরেজমিনে দেখা যায়, জাম্বুরী পার্কে দূরদূরান্ত থেকে জন সারগম ব্যপক উপস্থিত হয় আবার কেউবা প্রিয়জনদের সাথে আড্ডায় মগ্ন। আর এই সুন্দর মুহুর্তটি কে ক্যামেরা বন্দি করছে অনেকেই।
জাম্বুরী পার্কে বন্ধুদের নিয়ে ঘুরতে আসা মোঃ কবির হোসেন ও মোস্তাক বলেন, পার্কটি অনেক সুন্দর করে সাজিয়েছে। যেখানে সপরিবার নিয়ে ঘুরাঘুরি করতে ব্যপক আনন্দ পায়,জাম্বুরী পার্কে নাই কোন ধরনের অনিয়ম অন্যায় অত্যাচার সর্বসাধারণের জন্য এই পার্কটি প্রতিদিন সকল ৬ হতে ১০ টা,বিকাল ৫টা হতে ৮ টা প্রর্যন্ত উন্মুক্ত থাকে।
পার্কটি গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রি ইন্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন উদ্বোধন করেন বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।
পার্কটিতে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য একটি ঠিকাদারী নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের ৫ জন কর্মী ও সম্পুর্ণ সিটিটিভি’র নিয়ণ্ত্রণে রয়েছে।
smart
এ ব্যাপারে দশনার্থীদের একটি দাবী সুন্দর এই পার্কটি যেন চট্টগ্রামের অন্য পার্কগুলোর মতো ময়লা আবর্জনা বা অবহেলার শিকার না হয় ও অপৃথিকর ঘটনা যাতে না গঠে
আরো পড়ুন: