নাম মোঃ সুমন, পিতা: মোঃ সাফিউদ্দিন, ৩৩ সেনপাড়া পর্বতা (মানিক মিয়ার বাড়ি), থানা: কালরুল, মিরপুর, ঢাকা এই ঠিকানায় থাকেন মানে আমার খুব নিকটে থাকেন। আর স্থায়ী ঠিকানা: গ্রাম কলাদিয়া, থানা পাকুন্দিয়া, জেলা কোশোরগঞ্জ।
তিনি অনেক বড়ো মাপের মানুষ তাই তিনি উনি করে বলছি কিছু মনে করবেন না।
আজ সন্ধ্যায় আনুমানিক রাত আটটার দিকে পাশের দোকানদার মোজাম্মেলের মেয়ে মিম বয়স (৮) তিনি ধর্ষণ করার উদ্দেশ্যে আমার পাশের বিল্ডিং এর সিঁড়ি ঘরে জোর করে নিয়ে তাকে বিবস্র করে ফেলে। মিমের ডাক চিতকারে আশেপাশের লোকজন দৌড়ে গিয়ে খোঁজাখুজি করে মেয়েটিকে তার হাত থেকে উদ্ধার করে। এমতাবস্থায় ক্ষিপ্ত জনতা একটু উওম মাধ্যম দিয়েছেন। আমাকে এলাকার লোকজন ফোন দিলে আমি গিয়ে কাফরুল থানায় ওসি সাহেবকে ফোন দিয়ে ওনাকে তাঁদের হাতে তুলে দেই।
লজ্জার বিষয় হলো পুলিশের ফোর্স দারোগার সাথে থাকা কন্সটেবল সাহাবুদ্দিন বলেন এমন করেছেন মেরে তাকে আমরা কি ভাবে এই ভাবে থানায় নেবো? আমাকে বলেন আপনি হিউম্যান রাইটসের চেয়ারম্যান আপনার বিবেক কি বলে? আমি উওর করলাম আপনি আসছেন ধর্ষকের পক্ষে চাটুকারীতা করতে নাকি ধর্ষকের বিরুদ্ধে আইনের ব্যাবস্থার সহযোগিতা করতে? আরো বললাম আমার বিবেক বলছে আপনিও ধর্ষক তাই তার পক্ষে কথা বলছেন।
যাক রোজা রেখে ক্লান্ত লাগছিলো না হয় বিষয়ে একটু দেখতাম। শেষমেশ পুলিশের হাতে তুলে দিয়ে এই মাত্র বাসায় ফিরলাম। আমি না থাকলে হয়তো ধর্ষককে মাইরের দায়ে এলাকা বাসীকেই পুলিশ তুলে নিয়ে যেতো হায়রে পুলিশ।
আমার কথা একটাই কোন ধর্ষকের পক্ষে কথা বলার সুযোগ নেই।
চেয়ারম্যান
সৃষ্টি হিউম্যান রাইটস সোসাইটি