March 20, 2023, 1:52 pm

#
ব্রেকিং নিউজঃ
বুড়িচংয়ে সম্পত্তি বিরোধের জেরে ৫জনকে কুপিয়ে জখম; মামলা তুলে নিতে হুমকি।মহেশপুরে পুত্রের লাঠির আঘাতে পিতার মৃত্যু.জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী অফিসার নির্বাচিত হলেন সাদিয়া ইসলাম: নড়াইল সদর।কুমিল্লায় নব-গঠিত কৃষক দলের আহবায়ক কমিটির পরিচয় সভা অনুষ্ঠিত।বাউফলে ডাকাত চিহ্নিত, মালামাল উদ্ধার হলেও প্রকাশ্যে ডাকাতদের চলাফেরা।ইশ্বরগঞ্জে ঘুমন্ত মা কে কুপিয়ে হত্যা, ঘাতক ছেলে আটক।কুমিল্লা মহানগর জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের আহবায়ক কমিটি গঠন।কুমিল্লায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে সময়ের আলোর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন।কুমিল্লা আর্দশ সদর উপজেলার ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিদায়ী শিক্ষার্থীদের দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।বরুড়ায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর নির্বাচন অফিস ভাঙচুর।

“অনুমোদন ছাড়াই ‘রোহিঙ্গার সিপিআই মিয়ানমারের ১০ টি এনজিও সংস্থা।

“অনুমোদন ছাড়াই ‘রোহিঙ্গার সিপিআই মিয়ানমারের ১০ টি এনজিও সংস্থা।   

মহিন উদ্দিন মিয়াজি ::: 
চট্টগ্রাম কক্সবাজারের উখিয়ার ৮টি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অনুমোদন ছাড়াই কাজ করছে মিয়ানমার ভিত্তিক এনজিও কমিউনিটি পার্টনার্স ইন্টারন্যাশনার (সিপিআই)। মিয়ানমারের সরকার ও সেই দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা দ্বারা এনজিও-টি পরিচালিত হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এনজিওটির বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে থেকে মিয়ানমার সরকারের কাছে তথ্য পাচার, সন্ত্রাসীদের মদদ দেওয়ার অভিযোগও করছেন স্থানীয়রা।
সূত্র জানায়, বাংলাদেশ সরকারের কোনো অনুমতি না নিয়েই কক্সবাজার শহরে বিশাল অফিস গড়ে তুলেছে এনজিও-টি।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রিত অফিসে স্থাপন করা হয়েছে উখিয়া টেকনাফের প্রতিটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ম্যাপ।
এনজিওটির অফিসে ঢুকলে পুরো রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অবস্থান বুঝা যাবে। বাংলাদেশে কাজ করার কোনো অনুমতি না থাকলেও দেশীয় পালর্স বাংলাদেশ, রোকিয়া ফাউন্দেশন, ভার্স,  হেল্প কক্সবাজার, প্রত্যাশি, স্পেশ ও ওভার্ড সহ প্রায় দশটি এনজিওর ডোনার হিসেবে তারা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ করছে।  অভিযোগ আছে, পার্টনার এনজিওদের ছত্রছায়ায় মিয়ানমারের এনজিও-টি বাংলাদেশের আইনকে তোয়াক্কা না করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাদের কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। রোহিঙ্গা প্রতিরোধ ও প্রত্যাবাসন সংগ্রাম কমিটির সভাপতি মাহামুদুল হক চৌধুরী বলেন, সিপিআই মিয়ানমারের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় এনজিও।  এই এনজিও মিয়ানমারের পক্ষে কাজ করতেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে কাজ করছে। এ ব্যাপারে রোহিঙ্গা ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার আবুল কালাম বলেন, ক্যাম্পে এনজিওদের অনুমতি দেয় এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো। তারা শুধু এনজিওদের মনিটর বা সমন্বয় করে থাকে। সিপিআই এনজিওটির অনুমতি আছে কী নেই তা জানা নেই।
এ ব্যাপরে সিপিআই এনজিও’র কক্সবাজার অফিসে গেলে এনজিও’টির টিম লিডার আনোয়ার হোসেন মোল্লা জানান, সিপিআই দুই দশক আগে মিয়ানমারের কার্যক্রম শুরু করে। বাংলাদেশে কাজ করার জন্য তারা সংশ্লষ্ট দপ্তরে আবেদন করেছে। বাংলাদেশে কাজ করার অনুমতি তাদের না থাকলেও দুই বছর আগে পালর্স বাংলাদেশ নামের এনজিওর পার্টনার হিসেবে তারা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ শুরু করে। এখন তাদের ১০টির মতো পার্টনার এনজিও আছে।

#

     আরো পড়ুন:

পুরাতন খবরঃ

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১